অভিবাসীরা বিপজ্জনক অপরাধী বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও আগামী নির্বাচনে রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত ১১ অক্টোবর শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডোর অরোরায় একটি নির্বাচনী সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি। যেসব অভিবাসী মার্কিন নাগরিকদের হত্যা করছেন, তাদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার আহ্বানও জানান ট্রাম্প।
আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি নির্বাচনী প্রচারে বেশি বেশি অভিবাসনবিরোধী বক্তব্য দিচ্ছেন। এ বিষয়টি তার নির্বাচনী লড়াইয়ে জ্বালানি জোগাচ্ছে।
ভেনেজুয়েলাভিত্তিক অপরাধী চক্রে গ্যাং ট্রেন ডে আরাগুয়ার সদস্যদের পোস্টারের সামনে দাঁড়িয়ে ট্রাম্প বলেন, প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে তিনি অপরাধী চক্রটির সদস্যদের দমনে ‘অপারেশন অরোরা’ নামে একটি অপারেশন চালু করবেন।
আগামী ৫ নভেম্বর মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। নির্বাচনে তার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস। অভিবাসীবিরোধী কথাবার্তা কিংবা বক্তব্যের জন্য এরই মধ্যে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছেন ট্রাম্প।
একটি মতামত জরিপে দেখা গেছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটারদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু অভিবাসননীতি। অনেক ভোটার মনে করছেন, ট্রাম্পই এ সমস্যার সমাধানে সবচেয়ে যোগ্য ব্যক্তি।
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘যেসব অভিবাসী আমেরিকার নাগরিক কিংবা আইনপ্রয়োগকারীদের হত্যা করেছেন, আমি তাদের ফাঁসির সাজা দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’ এর আগে নারী ও শিশুদের পাচার করে যৌনকর্মে বাধ্য করাসহ কিছু গুরুতর অপরাধের সাজা হিসেবেও ফাঁসির বিধান রাখার প্রস্তাব দেন তিনি।
অলাভজনক সংগঠন মৃত্যুদণ্ডের তথ্যকেন্দ্র জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় অর্ধেক অঙ্গরাজ্যে মৃত্যুদণ্ড নিষিদ্ধ। তবে কেন্দ্রীয়ভাবে এ সাজার বিধান রয়েছে।
তৃতীয়বারের মতো মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে অংশ নিতে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এবারের নির্বাচনী প্রচারে যেসব বিষয়ের প্রতি তিনি সবচেয়ে বেশি জোর দিচ্ছেন, সেগুলোর একটি অভিবাসন, যা ট্রাম্পের ভাষায় ‘অভিবাসী অপরাধ’। যদিও বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক জরিপ অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসীদের তুলনায় স্থানীয় বাসিন্দাদের অপরাধের হার বেশি।
ট্রাম্পের এ প্রস্তাবের বিষয়ে জানতে চাইলে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য করেনি কমলা হ্যারিসের নির্বাচনী প্রচারশিবির। কমলা হ্যারিস নির্বাচনে প্রার্থী মনোনীত হওয়ার পর থেকে সীমান্ত নিরাপত্তার বিষয়ে কঠোর অবস্থান ধরে রেখেছেন। এ বছরের শুরুর দিকে কংগ্রেসে একটি দ্বিপক্ষীয় সীমান্ত নিরাপত্তা চুক্তি রুখে দিতে সহায়তার জন্য ট্রাম্পকে দোষারোপ করেছেন কমলা।
অভিবাসীরা বিপজ্জনক অপরাধী বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও আগামী নির্বাচনে রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত ১১ অক্টোবর শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডোর অরোরায় একটি নির্বাচনী সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি। যেসব অভিবাসী মার্কিন নাগরিকদের হত্যা করছেন, তাদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার আহ্বানও জানান ট্রাম্প।
আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি নির্বাচনী প্রচারে বেশি বেশি অভিবাসনবিরোধী বক্তব্য দিচ্ছেন। এ বিষয়টি তার নির্বাচনী লড়াইয়ে জ্বালানি জোগাচ্ছে।
ভেনেজুয়েলাভিত্তিক অপরাধী চক্রে গ্যাং ট্রেন ডে আরাগুয়ার সদস্যদের পোস্টারের সামনে দাঁড়িয়ে ট্রাম্প বলেন, প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে তিনি অপরাধী চক্রটির সদস্যদের দমনে ‘অপারেশন অরোরা’ নামে একটি অপারেশন চালু করবেন।
আগামী ৫ নভেম্বর মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। নির্বাচনে তার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস। অভিবাসীবিরোধী কথাবার্তা কিংবা বক্তব্যের জন্য এরই মধ্যে ব্যাপক আলোচন-সমালোচনার জন্ম দিয়েছেন ট্রাম্প।
একটি মতামত জরিপে দেখা গেছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটারদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু অভিবাসননীতি। অনেক ভোটার মনে করছেন, ট্রাম্পই এ সমস্যার সমাধানে সবচেয়ে যোগ্য ব্যক্তি।
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘যেসব অভিবাসী আমেরিকার নাগরিক কিংবা আইনপ্রয়োগকারীদের হত্যা করেছেন, আমি তাদের ফাঁসির সাজা দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’ এর আগে নারী ও শিশুদের পাচার করে যৌনকর্মে বাধ্য করাসহ কিছু গুরুতর অপরাধের সাজা হিসেবেও ফাঁসির বিধান রাখার প্রস্তাব দেন তিনি।
অলাভজনক সংগঠন মৃত্যুদণ্ডের তথ্যকেন্দ্র জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় অর্ধেক অঙ্গরাজ্যে মৃত্যুদণ্ড নিষিদ্ধ। তবে কেন্দ্রীয়ভাবে এ সাজার বিধান রয়েছে।
তৃতীয়বারের মতো মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে অংশ নিতে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এবারের নির্বাচনী প্রচারে যেসব বিষয়ের প্রতি তিনি সবচেয়ে বেশি জোর দিচ্ছেন, সেগুলোর একটি অভিবাসন, যা ট্রাম্পের ভাষায় ‘অভিবাসী অপরাধ’। যদিও বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক জরিপ অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসীদের তুলনায় স্থানীয় বাসিন্দাদের অপরাধের হার বেশি।
ট্রাম্পের এ প্রস্তাবের বিষয়ে জানতে চাইলে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য করেনি কমলা হ্যারিসের নির্বাচনী প্রচারশিবির। কমলা হ্যারিস নির্বাচনে প্রার্থী মনোনীত হওয়ার পর থেকে সীমান্ত নিরাপত্তার বিষয়ে কঠোর অবস্থান ধরে রেখেছেন। এ বছরের শুরুর দিকে কংগ্রেসে একটি দ্বিপক্ষীয় সীমান্ত নিরাপত্তা চুক্তি রুখে দিতে সহায়তার জন্য ট্রাম্পকে দোষারোপ করেছেন কমলা।