সংস্কার সংস্কার বিচার বিচার বলে মুখে ফেনার গভীরে লুকিয়ে ছিল ক্ষমতা কে দীর্ঘায়িত করা। নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা ঘোষণার পর থেকে দেশের আইনশৃঙ্খলার আরো অবনতি ঘটানো হচ্ছে। একদিকে যুগপৎ আন্দোলনে রাজনৈতিক নেতাদের প্রকাশ্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা করা হচ্ছে অন্যদিকে গুপ্ত ঘাতক লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
গত ৫ সেপ্টেম্বর মানবসভ্যতার ইতিহাসে নজিরবিহীন রোমহষর্ক বিভৎস কবর থেকে লাশ তুলে পুড়িয়ে ফেলার মত ঘটনা ঘটানো হয়েছে। তৌহিদী জনতার নামে ভয়ঙ্কর জঙ্গি উত্থান এসব কিসের আলামত। আর ড. ইউনুস গং এসবের প্রতিকার না করে জনগণের সাথে নতুন তামাশা করেছে নিন্দা প্রস্তাব করছে। জনমনে প্রশ্ন জেগেছে সরকার চালায় কে?
গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য আয়োজিত জোটের কার্যলয়ে সাংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল (এমএল)’র সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হারুন চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন সমাজতান্ত্রিক মজদুর পার্টির সাধারণ সম্পাদক কমরেড ডাঃ সামছুল আলম, সোস্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টির আহবায়ক আবুল কালাম আজাদ, ধানমন্ডি থানার আহবায়ক আবু জাহেদ, প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল (পিডিপি)’র মহাসচিব হারুন আল রশিদ খান, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল বারী, যুগ্ম মহাসচিব মোঃ আমানতউল্লা আমান, সাংগঠনিক সম্পাদক ফরহাদ রেজা, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল (এমএল)’র সাধারণ সম্পাদক খান মোঃ নুরে আলম, পলিটব্যুরোর সদস্য শাহজালাল মোল্লা পলাশ, কেন্দ্রীয় সদস্য নাজমা বেগম, কমরেড শহিদুল ইসলাম প্রমুখ।