১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, শনিবার, ০৪:০৪:০৭ পূর্বাহ্ন


এমটিএতে এগিয়ে যাচ্ছেন বাংলাদেশী আমেরিকানরা
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ২৫-০৯-২০২৪
এমটিএতে এগিয়ে যাচ্ছেন বাংলাদেশী আমেরিকানরা এমটিএ’র কর্মকর্তারা


চাকার আবিষ্কার মানব সভ্যতার এক বিশাল অগ্রগতি। সভ্যতার সেই অগ্রগতিকে আরও গতিশীল করেছে ট্রেনের চাকা। নিউ সিটিকে বলা হয় ‘The city that never sleeps’ অর্থাৎ যে শহর কখনো ঘুমায় না। আর সে সিটিকে সদা জাগ্রত রাখার ক্ষেত্রে অক্লান্ত পরিশ্রম করে পাতাল রেল বা নিউ ইয়র্ক সিটি ট্রানজিট-এর ৭৪ হাজার কর্মচারী। এই বিশাল কর্মযজ্ঞের গুরুত্বপূর্ণ অংশ বাংলাদেশী আমেরিকানরাও। এবং তাদের অগ্রযাত্রা দিনে দিনে গতিশীল হচ্ছে। এমটিএ’র বিভিন্ন শাখায় এখন শুধু কর্মী নয়, কর্মকর্তা পদও অলংকৃত করছে তারা। তেমনি একটি শাখা রেপিড ট্রানজিট অপারেশন, যাদের মূল কাজ হলো ট্রেন অপারেশন। আরটিওর ট্রেন সার্ভিস সুপারভাইজার, ট্রেন অপারেটর, কন্ডাক্টর, টাওয়ার অপারেটর, ট্রেন ডিসপাসারসহ বিভিন্ন কর্মীর ৪র্থ বার্ষিক ডিনারের আয়োজন করা হয়েছিল গত ১৮ সেপ্টেম্বর বুধবার জ্যামাইকার একটি রেস্টুরেন্টে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আরটিও জেনারেল সুপারিনটেনডেন্ট ফরহাদুল ইসলাম। অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টু লোকাল ১০০ ইউনিয়নের সভাপতি রিচার্ড ডেভিসসহ ইউনিয়নের একাধিক নির্বাচিত কর্মকর্তা। বার্ষিক ডিনারে আনন্দ আয়োজনের পাশাপাশি সম্মাননা পর্বও ছিল। বাংলাদেশী এমপ্লোয়িদের পক্ষ থেকে ফরহাদুল ইসলাম, আলী হায়দার, মাহামুদা ফেরদৌস এবং রিচার্ড ডেভিসকে সম্মামসূচক প্লাগ প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানের প্রধান সমন্বয়ক ছিলেন জুবায়ের আহমেদ এবং সফওয়ান চৌধুরী। সার্বিক সহায়তায় ছিলেন সামাদ মিয়া, শাদিউল আলম, মোহাম্মাদ আবির, তৌফিক আহমেদ মামুন ও মাসুদা বেগম। 

অনুষ্ঠানে উপস্থিত সদস্যবৃন্দ পেশাগতভাবে একে অপরের সঙ্গে সহযোগিতার বন্ধন আরও সম্প্রসারিত করার পাশাপাশি যারা এ কর্পোরেটে ভবিষ্যতের কর্মী হতে ইচ্ছুক তাদেরকে পরীক্ষার প্রস্তুতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগীতা প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

শেয়ার করুন